নার্সিং ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ও মিডওয়াইফারি ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩-২৪ Nursing Admission Circular bnmc.gov.bd ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশ নার্সিং অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কাউন্সিল (বিএনএমসি) ২০২৪ তারিখে বিএসসি ইন নার্সিং এবং ডিপ্লোমা ইন নার্সিং ভর্তি ২০২৩-২৪ এর জন্য এই ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।
ডেইলিশিক্ষা ওয়েবসাইটে আমরা নার্সিং ও মিডওয়াইফারি ভর্তি সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য সমূহ যেমন: ভর্তি যোগ্যতা, পরীক্ষার মানবন্টন , আসন সংখ্যা , আবেদন প্রত্রিয়া এবং প্রবেশপত্র ডাউনলোড করার নিয়ম নিয়ে আলোচনা করবো।
একনজরে নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ তারিখ সমূহ:
- আবেদন শুরু: ১২ই মার্চ ২০২৪
- আবেদনের শেষ তারিখ: ০২রা এপ্রিল ২০২৪
- আবেদন ফি: নার্সিং = ৭০০ টাকা এবং মিডওয়াইফারি = ৫০০ টাকা
- আবেদন ফী জমাদানের শেষ তারিখ: ০৩রা এপ্রিল ২০২৪
- প্রবেশপত্র সংগ্রহের সময়: ২৫শে এপ্রিল ২০২৪ থেকে
- ভর্তি পরীক্ষা: ০৩রা মে ২০২৪
- আবেদন করার লিংক: http://bnmc.teletalk.com.bd/
নোট: ভর্তি পরীক্ষা শুক্রবার সকাল ১০.০০ ঘটিকা হতে ১১.০০ টা পর্যন্ত মোট ১ ঘন্টা অনুষ্ঠিত হবে।
নার্সিং ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩-২৪
নার্সিং ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩-২৪ বাংলাদেশ নার্সিং অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কাউন্সিল (বিএনএমসি) প্রকাশ করেছে। যেসকল শিক্ষার্থীরা নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহন করতে ইচ্ছুক তারা আগামী ২০২৪ থেকে শুরু করে ২০২৪ এর মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা ০৩রা মে ২০২৪ এ অনুষ্ঠিত হবে। এই ভর্তি বিজ্ঞপ্তিটিতে বাংলাদেশের সরকারি এবং বেসরকারি উভয় নার্সিং এবং মিডওয়াইফারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভর্তিকে বুঝানো হয়েছে। নার্সিং ভর্তি বিজ্ঞপ্তি শিক্ষার্থীদের জন্য ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের জন্য বিএসসি ইন নার্সিং, ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সে ভর্তির সুযোগ করে দিচ্ছে।
নার্সিং ভর্তির পরীক্ষার আবেদনের ন্যূনতম যোগ্যতা
নার্সিং ভর্তির পরীক্ষার আবেদনের ন্যূনতম যোগ্যতা আপনার থাকতেই হবে। নার্সিং কোর্সে আবেদন করার জন্য যেসকল যোগ্যতা সমূহ দরকার তা নিম্নে আলোচনা করা হলো:
১। নাগরিকত্ব: আপনাকে অবশ্যই একজন বাংলাদেশী নাগরিক হতে হবে।
২। বয়স: সকল ডিপ্লোমা এবং বিএসসি প্রোগ্রামের জন্য আপনার বয়স সর্বোচ্চ ২২ বছর হতে হবে।
৩। শিক্ষাগত যোগ্যতা: আপনাকে ২০২২ বা ২০২৩ সালের এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে এবং আপনার এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় ২০২০ বা ২০২১ এ উত্তীর্ণ হতে হবে৷
ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন নার্সিং (বিএসসি ইন নার্সিং)
৪ বছরের ব্যাচেলর অফ সায়েন্স ইন নার্সিং (বিএসসি ইন নার্সিং) এর জন্য আপনাকে বিজ্ঞান গ্রুপ থেকে এসএসসি এবং এইচএসসি পাস করতে হবে। এসএসসি এবং এইচএসসি উভয় পরীক্ষায় সবমিলিয়ে আপনার ন্যূনতম GPA ৭.০০ থাকতে হবে।
নোট: তবে এসএসসি এবং এইচএসসি কোন পরীক্ষায় জিপিএ (G PA) ৩.০০ এর কম গ্রহনযোগ্য হবে না। এবং উভয় পরীক্ষায় জীববিজ্ঞান বিষয় নূন্যতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে।
ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি
৩ বছরের ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি বা ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারির জন্য আপনি যে কোন গ্রুপ থেকে এসএসসি বা সমমান এবং এইচএসসি বা সমমান পাস নিয়ে আবেদন করতে পারবেন। উভয় পরীক্ষায় সর্বনিম্ন মোট জিপিএ ৬.০০ থাকতে হবে এবং যেকোন একটি পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ২.৫০ এর কম গ্রহনযোগ্য হবে না।
- বাংলাদেশের নাগরিক যারা বিদেশি শিক্ষা/O-Level/ A Level কার্যক্রমে এসএসসি/এইচএসসি বা এর সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন তাদের মার্কশীটসমূহ বাংলাদেশের প্রচলিত জিপিএ তে রূপান্তর করে Equivalence Certificate সংগ্রহ করার পর তারা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
- ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন নার্সিং ও ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি কোর্সে ভর্তির জন্য পুরুষ প্রার্থীর ক্ষেত্রে সরকারি প্রতিষ্ঠানে নির্দিষ্ট আসনের ১০ শতাংশ এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নির্দিষ্ট আসনের ২০ শতাংশ বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারবে।
নোট: ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সে শুধু নারী প্রার্থী আবেদন করতে পারবে।
নার্সিং এর আসন সংখ্যা
শিক্ষার্থীদের তুলনায় নার্সিং এর আসন সংখ্যা অনেক কম। সারাদেশের মোট ১০০ টি প্রতিষ্ঠানে ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন নার্সিং, ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি এর জন্য মাত্র ৪৯৮০ টি আসন রয়েছে।
- বিএসসি ইন নার্সিং ১২০০ টি
- ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি ২৭৩০ টি
- ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি ১০৫০ টি
নোট: সামনে এ সংখ্যা আরো বাড়ানো হতে পারে।
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন বাংলাদেশ নার্সিং অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কাউন্সিল (বিএনএমসি) প্রকাশ করেছে।
১৫০ নম্বর এর ভিত্তি করে ভর্তির জন্য প্রার্থী নির্বাচন করা হবে। এর মধ্যে ১০০ নম্বরের এমসিকিউ যার সময় থাকবে ১ ঘন্টা এবং বাকি ৫০ নম্বর হবে জিপিএ এর ভিত্তি করে।
বিএসসি ইন নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন
- বাংলা ২০
- ইংরেজী ২০
- গনিত ১০
- বিজ্ঞান (রসায়ন, জীব বিজ্ঞান, পদার্থবিদ্যা) ৩০
- সাধারন জ্ঞান – ২০
ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন
- বাংলা – ২০
- ইংরেজী – ২০
- গণিত – ১০
- সাধারন বিজ্ঞান – ২৫
- সাধারন জ্ঞান – ২৫
ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন
- বাংলা – ২০
- ইংরেজী – ২০
- গণিত – ১০
- সাধারন বিজ্ঞান – ২৫
- সাধারন জ্ঞান – ২৫
নোট: ভর্তি পরীক্ষায় ৪০ এর কম নম্বর পেলে তাকে অকৃতকার্য হিসেবে বিবেচনা করা হবে ।
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় জিপিএ এর উপর নম্বর নির্ধারণ
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় জিপিএ এর উপর নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে।
এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার জিপিএ এর উপর ভিত্তি করে ৫০ নম্বর নির্ধারিত থাকবে।
নম্বর নির্ধারণ প্রক্রিয়াটি নিম্নরুপ:
- এসএসসি বা সমমানের জিপিএ এর সাথে ৪ গুন = ২০ (সর্বোচ্চ)
- এইচএসসি বা সমমানের জিপিএ এর সাথে ৬ গুন = ৩০ (সর্বোচ্চ)
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন করার নিয়ম
শিক্ষার্থীরা নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন করতে নিম্নে দেওয়া নিয়ম গুলি সাবধানে দেখে নিন।
- প্রথমে bnmc.teletalk.com.bd এই ওয়েবসাইটে যেতে হবে।
- প্রয়োজনীয় বিবরণ সহ আবেদনপত্রটি পূরণ করে ফেলুন।
- আবেদনের সময় একটি ছবি (300 x 300 পিক্সেল) এবং আপনার স্বাক্ষর (300 x 60 পিক্সেল) আপলোড করতে হবে।
- জেলা, থানা/উপজেলা এবং পোস্টাল কোড সহ ইংরেজিতে আপনার বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা দিতে হবে।
- আপনার যদি কোন কোটা থাকে তবে আবেদনের সময় তা উল্লেখ করে দিবে এরপর আবেদনপত্র জমা দিন।
- আবেদনকারীর কপি ডাউনলোড করুন এবং আবেদন ফি প্রদান করুন।
নোট: আপনাকে অবশ্যই নার্সিং কলেজ বা নার্সিং এবং মিডওয়াইফারি ইনস্টিটিউটের জন্য আপনার পছন্দ নির্দেশ করতে হবে। একবার আবেদন করা হয়ে গেলে আর পরিবর্তন করতে পারবেন না।
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি প্রদান
অনলাইনে আপনার আবেদন জমা দেওয়ার পরে আপনাকে অবশ্যই পরবর্তী ৭২ ঘন্টার মধ্যে আবেদন ফি প্রদান করতে হবে। আবেদন ফি শুধুমাত্র টেলিটক প্রিপেইড সিম ব্যবহার করে প্রদান করতে হবে। বিএসসি ইন নার্সিং কোর্সের জন্য আবেদন ফি ৭০০ টাকা এবং ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি / ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সের জন্য ৫০০ টাকা নির্ধারন করা হয়েছে।
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি জমা দেয়ার পদ্ধতি
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি জমা দিতে হলে আপনাকে টেলিটক প্রিপেইড নাম্বার থেকে দুটি SMS পাঠাতে হবে এবং অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত পরিমাণ টাকা রাখতে হবে।
- ১ম এসএমএস: BNMC <Space>User ID টাইপ করুন এবং 16222 নাম্বারে পাঠিয়ে দিন।
- ২য় এসএমএস: BNMC <Space> YES <Space> PIN দিয়ে 16222 নাম্বারে পাঠিয়ে দিন।
নার্সিং অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম
নার্সিং অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম নিয়ে এখানে আলোকপাত করেছি। আগামী ২০২৪ থেকে নার্সিং অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।
আপনি bnmc.gov.bd অথবা bnmc.teletalk.com.bd এর মাধ্যমে বিএসসি ইন নার্সিং, ডিপ্লোমা ইন নার্সিং এবং মিডওয়াইফারি ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন। আপনার বিএসসি নার্সিং এবং ডিপ্লোমা নার্সিং অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড করতে, আপনার আপনার ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লগ ইন করতে হবে। নার্সিং প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে নিচের এই ধাপগুলি দেখে নিন:
- প্রথেমে teletalk.com.bd ওয়েবসাইট এ ভিজিট করুন।
- এরপর অ্যাডমিট কার্ড বিভাগে আপনার ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লগ ইন করুন।
- অ্যাডমিট কার্ডের পিডিএফ ডাউনলোড করুন এবং কালার প্রিন্ট করে সংরক্ষন করে রাখুন।
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা ২০২৩-২৪ নিয়ে গুরুত্বপূর্ন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা
বিএসসি ইন নার্সিং এবং মিডওয়াইফারিতে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ কী?
বিএসসি ইন নার্সিং এবং মিডওয়াইফারির ভর্তি পরীক্ষা আগামী ০৩রা মে ২০২৪ তারিখে অনুষ্ঠিত হবে।
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের তারিখ
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল ২০২৪ সালে প্রকাশিত হবে। আপনি তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে পেয়ে যাবেন।
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল দেখার নিয়ম?
আপনি BNMC অফিসিয়াল ওয়েবসাইট bnmc.gov.bd থেকে আপনার ফলাফল দেখতে পারবেন।
ভর্তির জন্য মেধা ও অপেক্ষার তালিকা কোথায় পাব?
ভর্তির জন্য মেধা ও অপেক্ষমাণ তালিকা BNMC অফিসিয়াল (bnmc.gov.bd) ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
ডিপ্লোমা ইন নার্সিং কত বছর?
নার্সিং এ ৩ টি কোর্স আছে। ১) বিএসসি ইন নার্সিং (অনার্স সমমান) ৪ বছর মেয়াদি। ২) ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি, ৩ বছর মেয়াদি।
বিএসসি ইন নার্সিং পড়ার যোগ্যতা কি
এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষা ২০২২ অথবা ২০২৩ ইংরেজি সালে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ হবে এবং এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় ২০২০ অথবা ২০২১ ইংরেজি সালে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ হতে হবে। এইচএসসি এবং এসএসসি পরীক্ষায় সর্বমোট নূন্যতম জিপিএ ৭.০০ থাকতে হবে।
মানবিক বিভাগ থেকে নার্সিং পড়া যাবে কি?
হ্যাঁ পড়া যাবে নার্সিং এর প্রধানত তিনটি ডিপার্টমেন্ট আছে তবে এক্ষেত্রে আপনি সাইন্স, মানবিক এবং ব্যাবসায়ী যেকোনো শাখা থেকে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সাইন্স এন্ড মিডওয়াইফারি এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারিতে পড়তে পারবেন।
বাংলাদেশের নার্সদের বেতন কত?
নার্স হিসেবে ক্যারিয়ারের শুরুতে আপনি অ্যাসিস্ট্যান্ট নার্স বা ওটি সিস্টার হিসেবে সরকারি হাসপাতালে যোগ দিতে পারেন। সেক্ষেত্রে সরকারি বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী সম্ভাব্য গড় বেতন ৮,০০০ টাকা – ১৬,৫৪০ টাকা মাসিক বেতন পাবেন। অপরদিকে বেসরকারি হাসপাতাল বা ক্লিনিকে সাধারণত ১৪,০০০ টাকা থেকে বেতন নার্সদের বেতন শুরু হয়।
বিএসসি ইন নার্সিং এর বেতন কত?
সম্মানিত পাঠক, সরকারি বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী সম্ভাব্য বিএসসি নার্সিং এর মাসিক বেতন ৮,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ১৬,৫৪০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। অপরদিকে বেসরকারি হাসপাতাল বা ক্লিনিকে সাধারণত ১৪,০০০ টাকা থেকে বেতন নার্সদের বেতন শুরু হয়।Sep 29, 2023
SSC এর পর কি নার্সিং করা যায়?
SSC পরীক্ষার পর নার্সিং পড়া যায় না। আপনাকে। HSC- পরীক্ষার পরে পড়তে হবে এবং কমপক্ষে ৩.০০ উভয় পরীক্ষার পেয়ে নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
বন্ধুরা নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা সম্পর্কে সকল তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আপনাদের যদি কোন ধরনের জিজ্ঞাসা থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।