জীবন নিয়ে কিছু কথা এবং বাস্তবতা। নিজেকে সবসময় কাজে ব্যস্ত রাখুন তাহলে আপনার ২ টি লাভ হবে ১) আপনি যা করছেন তা সঠিকভাবে করতে পারবেন আর ২) এর সাথে অতিরিক্ত আরও কিছূ করতে পারছেন।
আপনি কি কখনও একটি প্রবাহিত নদীকে খুব নজরদিয়ে পর্যবেক্ষণ করেছেন? কিভাবে এটি তার উৎপত্তিস্থল থেকে খুব দ্রুত সামনের দিকে প্রবাহিত হয়ে থাকে। নদীর প্রথম থেকেই লক্ষ্য থাকে তার গন্তব্য অর্থাৎ সাগরে পেীছানো।
হাজারো বাধা বিপত্তি থাকা সত্ত্বেও নদী নিজেকে বহমান রাখে। এমনকি কিছু জায়গায় তার গতি কমে গেলেও সে কিন্তু কখনো থামে না। কলকল সুমধুর কণ্ঠে বয়ে চলা নদী তার গন্তব্যের দিকে অবিরাম এগিয়ে চলে যতক্ষন না তার গন্তব্যে পেীছায়।
কান পেতে থাকুন। সুযোগ অনেক সময়ই
দরজায় খুব আস্তে করে টোকা দেয়।
রাগ,অভিমান ও অভিযোগ বোকা ও
দূর্বলরা করে।
বুদ্ধিমানরা পরিস্থিতি পরিবর্তনে বুদ্ধি ও
কৌশল প্রয়োগ করে।
রাগান্বিত অবস্থায় কোন সিদ্ধান্ত
নেবেন না।
একজন জ্ঞানী জানেন
যে তিনি কী জানেন না। আর একজন মূর্খ
নিজেকে সবসময় সবজান্তা মনে করে।
কাজে উদ্যোগী না হলে প্রতিটি কাজই
অসম্ভব মনে হয়।
প্রতিটি কাজ শুরু হয় শুন্য থেকে।
ধাপে ধাপে তা পুর্ণতা পায়।
দিনে কমপক্ষে ২০ বার বলুন–
“আমি বেশ ভাল আছি।”
* কারও আশাকে নষ্ট করবেন না।
হয়তো এই আশাই তার শেষ সম্বল।
যার হারানোর কিছু নেই, তার
ব্যাপারে সর্তক থাকুন।
জীবনে ব্যর্থতার প্রধান দুটি কারণ
হচ্ছে নেতিবাচক
দৃষ্টিভঙ্গি এবং সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যের
অভাব।
দীর্ঘসূত্রিতা ও আলস্যকে প্রশ্রয়
দেবেন না। যখন যা করা প্রয়োজন,
তখনই তা করুন।
প্রতিটি কাজ করার আগে অন্তত
একবার নিজেকে জিজ্ঞেস করুন
কাজটি আপনি কেন করবেন।
এগুলো অবশ্যই পড়ুন—
- বিজয় দিবসের ছড়া কবিতা
- ১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের গল্প
- ১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের কবিতা
- বিজয় দিবসের স্ট্যাটাস উক্তি এবং বাণী সমগ্র
- বিজয় দিবসের ইতিহাস এবং অজানা কিছু কথা
- বিজয় দিবসের এসএমএস শুভেচ্ছা বার্তা মেসেজ
কাউকে অভিনন্দন জানানোর সুযোগ
পেলে আন্তরিকভাবে জানান।
যখনই আপনি অনুভব করবেন যে,
আপনার শরীরের উপর নিজের নিয়ন্ত্রন
রয়েছে, তখনই আপনি সুস্বাস্থ্যের
সুপ্রভাতে উপনীত হবেন।
বাণী বা উক্তি যা আপনার জীবনের
চিন্তাভাবনাকে বদলে দিতে পারে…
দু’মিনিট সময় খরচ করলে লাভ ব্যাতিত
ক্ষতি হবে না মনে হয়..
ভালো লাগলে শেয়ার করে আপনার
ফেইসবুক টাইমলাইনে সেইভ রাখুন …।
আমরা খ্যাতিমান হতে চাই। কিন্তু
খ্যাতির জন্যে নীরব সাধনা ও
প্রয়োজনীয় কষ্ট স্বীকার করি না।
ফলে সাধনাও হয় না, খ্যাতির শীর্ষেও
পৌঁছতে পারি না।
শোষিতরা শোষিতের হাতেই
সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হয়।
যে কখনো সম্মান পায়
নি সে জানে না অন্যকে কিভাবে সম্মান
করতে হয়।
একজন মানুষকে তার নাম
ধরে সম্বোধন করুন। আলাপ-আলোচনায়
একাধিকবার তার নাম উল্লেখ করুন।
প্রকৃতির সাথে একাত্ম হোন।
প্রকৃতি মন, দেহ ও আত্মার মাঝে সব
সময় ভারসাম্য এনে দেয়।
প্রো-একটিভ হোন। প্রো-একটিভ
মানুষের প্রতি অন্যরা আকৃষ্ট হয়। রি-
একটিভ ব্যক্তি সবসময়ই মানুষের
বিতৃষ্ণার কারণ হয়।
কোনো ঘটনার
প্রেক্ষিতে সাথে সাথে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত
করবেন না। একটু থামুন। লম্বা দম নিন।
মনকে জিজ্ঞেস করুন,”এ মুহূর্তে আমার
কি করণীয়?”
হেসে কথা বলুন। এতে আপনি শুধু
নিজেই আনন্দিত হবেন না, অন্যরাও
খুশি হবে।
দৃষ্টিভঙ্গি বদলান জীবন বদলে যাবে।
সমস্যায় পড়লেই সমাধানের
জন্যে উৎকন্ঠিত হবেন না।
সমস্যাকে তার প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার
মধ্যে ছেড়ে দিন। প্রতিটি সমস্যার
মধ্যেই নতুন সম্ভাবনা লুকিয়ে থাকে।
নীরব মুহূর্তে প্রতিদিন অন্তত
একবার করে বলুন, ‘আমি সাহসী’।
আমি এ বিষয়ে জানি না’ এ
কথাটি বলতে কখনও ভয় পাবেন না।
দায়িত্ব নিতে ভয় পাবেন না। তাহলেই
নতুন কিছু শিখতে পারবেন।
নিজের কাছে নিজ সততা বজায় রাখুন।
প্রতিটি কাজে আপনার
পক্ষে যা করা সম্ভব, আন্তরিকতার
সঙ্গে করুন।
যা করতে পারবেন না বা করবেন না,
সে ব্যাপারে বিনয়ের সাথে প্রথমেই ‘না’
বলুন।
আত্মকেন্দ্রিকতা ও ‘আমারটা আগে’
এ দৃষ্টিভঙ্গি জীবনকে এক ক্লান্তিকর
বোঝায় পরিণত করে। আর বিনয়,
সহানুভূতি ও উপকার যত ক্ষুদ্রই হোক
জীবনকে প্রাণবন্ত ও হাস্যোজ্জ্বল
করে তোলে।
সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে ৪
গ্লাস পানি পানের অভ্যাস করুন।
এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে, সহজে পেটের
কোন পীড়া হবে না।
নিরাময়ের জন্যে আপনার প্রথম
প্রয়োজন এক প্রশান্ত মন।
যার কথার চেয়ে কাজের পরিমান
বেশী, সাফল্য তার কাছেই এসে ধরা দেয়।
কারণ, যে নদী যত গভীর তার
বয়ে যাওয়ার শব্দ তত কম।
ব্যক্তিগত খেয়াল বা আবেগ আর
জীবনের লক্ষ্যকে এক করে ফেলবেন না।
লক্ষ্যকে যখন সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেবেন
তখন তা আপনাকে আবেগের
ঊর্ধ্বে নিয়ে যাবে।
শৃঙ্খলা জীবনকে সমৃদ্ধ করে। লোহা ও
চুম্বকের রাসায়নিক উপাদান এক হলেও
সুশৃঙ্খল আণবিক বিন্যাসের
কারণে চুম্বকের
রয়েছে আকর্ষণী শক্তি যা লোহার নেই।
কর্মস্থলে প্রতিযোগীকে সবসময়
শ্রদ্ধা করুন।
শক্তিশালী প্রতিযোগী আপনার মেধার
সর্বোত্তম বিকাশে অনুঘটক হিসেবে কাজ
করবে।
মুক্ত বিশ্বাস হচ্ছে সকল সাফল্য,
সকল অর্জনের ভিত্তি। বিশ্বাসই রোগ
নিরাময় করে, মেধাকে বিকশিত করে,
যোগ্যতাকে কাজে লাগায়,
দক্ষতা সৃষ্টি করে।
ব্যর্থতাকে সাফল্যে আর
অশান্তিকে প্রশান্তিতে রূপান্তরিত
করে।
প্রস্তুতি ছাড়া যাত্রা পথের
কষ্টকে বাড়িয়ে দেয়। স্বপ্ন ও বিশ্বাস
পথ চলার সে প্রস্তুতিরই সূচনা করে।
বন্ধুরা লেখাটি ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন আর কমেন্ট করে জানাবেন।