দ্য ফাইভ টেম্পটেশনস অব এ সিইও pdf download। মানুষ তার লিডারশিপ বাড়ানোর জন্য হয়ত ক্রমাগত চেষ্টা করে যাচ্ছেন কিন্তু এই টেম্পটেশনের ফাঁদে পড়ে তার সব কষ্ট বৃথা হয়ে যাচ্ছে। লেখক একটি রূপক গল্পের মাধ্যমে সুন্দরভাবে ঐ টেম্পটেশনগুলোকে ফুটিয়ে তুলেছেন। একজন সত্যিকারের লিডার এই গল্পের নাটকীয়তায় নিজেকে স্পষ্ট দেখতে পাবেন। তিনি নিজেকে নতুন করে আবিস্কার করতে পারবেন। ইগো, ফলোয়ারদের সাপোর্ট হারানোর ভয়, নিজেকে পারফেক্ট প্রমাণের চেষ্টা, ফলোয়ারদের সাথে ফলস হারমনি, ভালনার্যাবল হতে ভয় পাওয়া এই টেম্পটেশনগুলোয় জর্জরিত হয়ে গ্রেট লিডারশিপ মাথা ঠুকে মরছে। কিশোর বয়স থেকেই এই টেম্পটেশনগুলো জেনে নিয়ে সেগুলো ওভারকাম করার ক্রমাগত প্রাকটিস করতে থাকলে গ্রেট লিডার হওয়ার পথ কেউ রুখতে পারবে না।
- বই: দ্য ফাইভ টেম্পটেশনস অব এ সিইও
- লেখক: প্যাট্রিক লিঞ্চিওনি (অনুবাদক: মোঃ মারুফ হাসান মনবীর)
- ক্যাটাগরি: ক্যারিয়ার উন্নয়ন
- ভাষা: বাংলা
- ফরম্যাট: Free Download (ফ্রি ডাউনলোড)
- প্রকাশনী: অন্যরকম প্রকাশনী
- প্রকাশকাল: ২০১৮
- মোট পেজ: ১৩০ টি
- ফাইল সাইজ: এম্বি
দ্য ফাইভ টেম্পটেশনস অব এ সিইও pdf বইয়ের প্রথম কিছু অংশ পড়ুন।
‘দ্য ফাইভ টেম্পটেশনস অব এ সিইও : এ লিডারশিপ ফ্যাবল’ বইয়ের অনুবাদকের কথাঃ
লেখক এই বইটির নাম দিয়েছেন ‘The Five Temptations of A CEO’। তিনি এই ‘সিইও” শব্দটি দিয়ে আসলে একজন ‘লিডার’ কে বুঝানোর প্রয়াস পেয়েছেন। একজন লিডার যখন তার দায়িত্ব ও ক্ষমতা পেয়ে যান, তখন তিনি নিজেকে একটু আলাদা ভাবতে শুরু করেন। অনেক সময় এই আলাদা ভাবাই তাকে ডুবিয়ে দেয়ার জন্য যথেষ্ট হয়ে দাড়ায়। যে লিডার তার ফলোয়ারদের কাতারে দাড়িয়ে নিজেকে ভাবতে পারেন না, সে খুব দ্রুতই ফলোয়ারদের নেতৃত্ব দেবার ক্ষমতা হারান। গ্রেট লিডার হতে হলে পাঁচটা টেম্পটেশনের উধের্ব উঠে কাজ করতে হয়। কোন একটা টেম্পটেশনের ফাঁদে পা দিলেই তার আর রক্ষে নেই। সবাই ভালো লিডার, সিইও, ম্যানেজার, সুপারভাইজর বা বস ইত্যাদি হতে পারেন না। এর মূল কারণ হলো, তাঁরা এক বা একাধিক টেম্পটেশনের মধ্যে ডুবে আছেন। মজার ব্যাপার হলো, তিনি মনের অজান্তেই ঐ টেম্পটেশনগুলোর মধ্যে আষ্ট্রেপৃষ্ঠে জড়িয়ে যান। সচেতন বা অচেতন অবস্থায় ঐ টেম্পটেশনগুলোয় ক্রমাগত একজন লিডারের ভবিষ্যৎ নষ্ট হয়।
একজন মানুষ তার লিডারশিপ বাড়ানোর জন্য হয়ত ক্ৰমাগত চেষ্টা করে যাচ্ছেন কিন্তু এই টেম্পটেশনের ফাঁদে পড়ে তার সব কষ্ট বৃথা হয়ে যাচ্ছে। লেখক একটি রূপক গল্পের মাধ্যমে সুন্দরভাবে ঐ টেম্পটেশনগুলোকে ফুটিয়ে তুলেছেন। একজন সত্যিকারের লিডার এই গল্পের নাটকীয়তায় নিজেকে স্পষ্ট দেখতে পাবেন। তিনি নিজেকে নতুন করে আবিস্কার করতে পারবেন। ইগো, ফলোয়ারদের সাপোর্ট হারানোর ভয়, নিজেকে পারফেক্ট প্রমাণের চেষ্টা, ফলোয়ারদের সাথে ফলস হারমনি, ভালনার্যাবল হতে ভয় পাওয়া এই টেম্পটেশনগুলোয় জর্জরিত হয়ে গ্রেট লিডারশিপ মাথা ঠুকে মরছে।
কিশোর বয়স থেকেই এই টেম্পটেশনগুলো জেনে নিয়ে সেগুলো ওভারকম করার ক্রমাগত প্রাকটিস করতে থাকলে গ্রেট লিডার হওয়ার পথ কেউ রুখতে পারবে না।
-মোঃ মারুফ হাসান মনবীর
লেখক পরিচিতি:
প্যাট্রিক লিঞ্চিওনি
প্যাট্রিক লিঞ্চিওনি একজন মার্কিন লেখক, বক্তা এবং একটি সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি মূলত ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা, বিশেষ করে টিম ম্যানেজমেন্ট বিষয়ক বই রচনা করেন। ১৯৯৭ সালে প্যাট্রিক ‘দ্য টেবিল গ্রুপ’ নামের একটি ম্যানেজমেন্ট কন্সাল্টেশন ফার্ম নির্মাণ করেছেন যা নতুন উদ্যোক্তা বা লিডারদের তাদের সংগঠনের স্বাস্থ্য উন্নয়নে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে বিভিন্ন প্রকার সহায়তা করে থাকে। প্যাট্রিক ১৯৬৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ক্যালিফোর্নিয়ার বেকারসফিল্ডে বড় হয়েছেন। গারসেস মেমোরিয়াল হাই স্কুল এবং ক্লেয়ারমন্ট ম্যাককেনা কলেজ থেকে পড়াশোনা সম্পন্ন করেন। বর্তমানে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে সান ফ্রানসিস্কো শহরের উপকূলে বসবাস করেন। পেশাগত জীবনে তিনি বিভিন্ন ব্যবসায় পরামর্শদানকারী বেইন এন্ড কোম্পানি, ওরাকল কর্পোরেশন এবং সায়বেজ-এ পরামর্শদাতা এবং সহ-সভাপতি পদে কর্মরত ছিলেন। বিভিন্ন এক্সিকিউটিভ টিমের সঙ্গেও কাজ করেছেন তিনি। এখানে তিনি কীভাবে প্রকৃত নেতৃত্ব প্রদান করে টিম ওয়ার্কের মাধ্যমে নানা সমস্যায় জর্জরিত কোনো প্রতিষ্ঠানকে সফল করা যায় সেই সম্পর্কিত কার্যকরী পরামর্শ প্রদান করেন। তার সংগঠনের সংস্পর্শে এসে এমন অনেক বহুজাতিক কর্পোরেশন, নতুন উদ্যোক্তা, লাভজনক প্রতিষ্ঠান, স্কুল, গীর্জা তাদের কর্ম পরিবেশকে উন্নত করতে পেরেছে। এছাড়াও দ্য টেবিল গ্রুপ- আমাজন, মাইক্রোসফট, সিসকো, বেইন ক্যাপিটাল, দ্য ন্যাশনাল ফুটবল লীগ, সিম্যানটেকের মতো বিখ্যাত আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের সাথেও কাজ করেছে। প্যাট্রিক লিঞ্চিওনির সাংগঠনিক পরামর্শসমূহ এবং মতাদর্শ ইউনিভার্সিটি অফ সেইন্ট ম্যারিতে এমবিএ শিক্ষার্থীদের কোর্স আকারে পড়ানো হয়। প্যাট্রিক লিঞ্চিওনি এর বই সমূহ সংখ্যায় প্রায় ১৮ থেকে ২০টি। এর মধ্যে বিখ্যাত বইগুলো হলো দ্য ফাইভ ডিসফাঙ্কশন অব আ টিম, ডেথ বাই মিটিং, দ্য এডভান্ট্যাজ, সিলোস, পলিটিকস এন্ড টার্ফ ওয়ারস এবং দ্য আইডিয়াল টিম প্লেয়ার। প্যাট্রিক লিঞ্চিওন এর বই সমগ্র বিশ্বের বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। প্যাট্রিক লিঞ্চিওনির অনুবাদ বইগুলো ব্যবস্থাপনায় কিংবা ব্যবসায় ইচ্ছুক উদ্যোক্তাদের নানাভাবে উপকৃত করে আসছে।
দ্য ফাইভ টেম্পটেশনস অব এ সিইও বইটি সম্পর্কে পাঠকদের মন্তব্য।
Bonie বলেছেন: একজন পাঠক হিসেবে সবার আগে আমি চিন্তা করি বইটা হাতে নিলে বা দূর থেকে দেখলেই পড়ার আগ্রহ তৈরি হয় কিনা.. ??
হ্যাঁ…
“দ্য ফাইভ টেম্পটেশনস অব এ সিইও : এ লিডারশিপ ফ্যাবল(হার্ডকভার)” – মূল লেখক প্যাট্রিক লিঞ্চিওনির বইটির অনুবাদক মোঃ মারুফ হাসান মনবীরের বইটা হাতে নিয়ে দেখলেই মনে হয় ভিতরে কি আছে একটু পড়ে দেখি। কাভার পেজ থেকে শুরু করে বইয়ের সহজ সরল শব্দ চয়নের মাধ্যমে পুরো জটিল বিষয়টি এতো সহজ ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে যা আসলে খুব সহজেই যে কোন পাঠক কে পড়ার প্রতি আগ্রহ তৈরি করে এবং পড়া শুরু করলে এক বসাতেই বইটা পড়ে ফেলা সম্ভব।
যে কোন টিম বা দল বা প্রতিষ্ঠান বা ইনস্টিটিউট বা সংখ্যাগরিষ্ঠ বেশ কিছু মানুষের দায়িত্ব নিয়ে তাদের পরিচালনা করার সব ধরনের গুণাবলী থাকলেই আমরা তাদেরকে লিডার হিসেবে আখ্যায়িত করে দায়িত্ব দিয়ে থাকি। কিছু কিছু মানুষ লিডার হওয়ার গুণাবলী নিয়েই জন্মান বা পৃথিবীতে আসেন। কিন্তু ম্যাক্সিমাম মানুষই জানেন না লিডারশিপ সফল ভাবে ধরে রেখে একটি সুখী টিম বা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার কৌশল।
নিঃসন্দেহে এই বইটিতে একজন সফল লিডার হওয়ার জন্য যে বিষয়গুলো পরিত্যাগ করা অপরিহার্য সে বিষয়গুলো প্রতীকী ভাবে গল্পের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এবং পাশাপাশি গল্প শেষ হওয়ার পর বিষয়গুলো পয়েন্ট বাই পয়েন্ট আলোচনা করে দূর করার জন্য কি করতে হবে তার সুন্দর ব্যাখ্যাও দেয়া হয়েছে।
লিডারশিপের মনোভাব যার মধ্যে একটু হলেও কাজ করছে বা যিনি অলরেডি লিডারশিপের দায়িত্বে আছেন তাদের সবাইকে বইটা পড়ার জন্য উৎসাহিত করছি। আশা করছি নিরাশ হবেন না…!!!! 🙂
Nahid Sultana বলেছেন: একজন লিডার এবং বস এর মধ্যে পার্থক্য বুঝার জন্য বইটার কন্টেন্ট খুবই ভালো।
Md. Mamun Howlader বলেছেন: দ্য ফাইভ টেম্পটেশন অব এ সিইও বইটি মুলত কোন প্রতিষ্টানের একজন লিডারের প্রতিনিয়ত করা ভূল গুলোকে ধরিয়ে দেয়ার উদ্যেশ্য নিয়ে লেখা।
লিডার বা সিইও রা সাধারণত কোম্পানি থেকে নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে বেশী আগ্রহী থাকে ফলে কোম্পানি তার লক্ষ্য অর্জন করতে ব্যর্থ হয় এবং সে তার নিজের সাফল্য হারায়।মুলত সে জানলেও মানতে রাজি না যে টিমের স্বার্থকতার উপর প্রতিষ্টানের স্বার্থকতা এবং প্রত্যেকটি টিম মেম্বারের স্বার্থকতা নির্ভর করে।
এজন্য প্রেট্রিক লিঞ্চিওনি তার বইটিতে একজন সিইও বা লিডারের ৫টি টেম্পটেশন এর কথা বলেছেন।
১ম টেম্পটেশন: প্রতিষ্টানে লক্ষ্য অর্জনের চেয়ে নিজের ক্যারিয়ারকে বড় করে দেখা।এটা একজন সিইওর প্রথম টেম্পটেশন। সে নিজের ক্যারিয়ারকে বেশী গুরুত্ব দেয় বিধায় কোম্পানি একটা সময় যেয়ে থেমে যায় অর্থাৎ আর গ্রোথ হয় না।গ্রেট সিইও হতে হলে তাকে অবশ্যই ১ম টেম্পটেশন দুর করা জরুরী।প্রতিষ্টানকে বড় করে দেখতে হবে কারণ প্রতিষ্টান বড় হলেই নিজে বড় হওয়া সম্ভব।
২য় টেম্পটেশন: নিজের পপুলারিটি ধরে রাখতে টিম মেম্বারদের কাজের জন্য অ্যাকাউন্টেবল না করতে পারা। সিইওরা তাদের যারা রিপোর্ট করে তাদের সাথে খুব ভাল ভাবে মিশে যায় ফলে তাদের কাজের গ্রোথ না থাকলেও সিইও রিপোর্ট দাতাকে জবাবদিহি করাতে বাধ্য করে না কারণ তার পপুলারিটি নষ্ট হবে সেই ভয়ে। যা একটা সময় প্রতিষ্টানের জন্য বিপদ বয়ে আনে।সিইওদেরকে তাদের অধস্তনদের রির্পোটিংয়ের মাধ্যেমে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে।
৩য় টেম্পটেশন: স্বচ্ছতার অভাব অর্থাৎ সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্বান্ত না নিতে পারা।সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে সিইওরা অনেক তথ্য বহুল জিনিস নিয়ে চিন্তা করে ফলে তাদের সিদ্ধান্ত নিতে অনেক সময় লেগে যায়।এখানে সেনাবাহিনীতে চলে এমন একটা কথা বলা যায় A bad decision is better than no decision. সিইওরা অনেক ক্ষেত্রে তাদের এক্সিকিউটিভদের চেয়ে কম জানে তাই অস্বচ্ছ সিদ্ধান্ত দিয়ে দেয় যাতে করে এক্সিকিউটিভরা নিজেদের মতো করে তাদের কাজের পথ তৈরী করে নিবে। এই টেম্পটেশন দূর করতে হলে সিদ্ধান্তে দ্রুততা এবং স্বচ্ছতা আনতে হবে।
৪র্থ টেম্পটেশন: ফনস হারমনি বা প্রোডাক্টিভ আইডিওলজিক্যাল কনফ্লিক্ট না করা।সিইওরা সাধারণত মিটিং এর মধ্যে যুক্তিসংগত তর্কবিতর্ক করতে ভয় পায়।কারণ সে মনে করে তার সিদ্ধান্তই যতার্থ এবং তর্কবিতর্ক এর ফল কখনো ভাল হয় না এতে করে অন্যদের থেকে কোন ভাল আইডিয়া আসে না এবং সবাই মিটিং এ বোরিং ফিল করে।এই টেম্পটেশন দুর করতে পারলে সকলের আলোচনায় এবং যুক্তি তর্কের মাধ্যেমে ভাল সিদ্ধান্তটি বেরিয়ে আসে।
৫ম টেম্পটেশন: ভালন্যারেবল না হওয়া। সিইও রা নিজেদের অনেক ক্ষমতামীল মনে করেন এবং অন্যদের বিশ্বাস করতে পারেন না ফলে তারা অন্যদের সাথে খোলাসা কথা বলতে পছন্দ করে না। তারা মনে করেন সবার সাথে মিশলে তারা মাথায় উঠে যাবে।ফলে সে সব সময় দুবত্ব বজায় রেখে চলতে চায়। এজন্য এক্সিকিউটিভরা তাদের মতামত প্রকাশ করতে ভয় পায়। সিইওর উচিত প্রত্যেকের সাথে খোলাসা কথা বলা এবং মতামত নেয়া এতে করে হবে কি প্রত্যেকেই তাকে সম্মান করবে এবং নিজেদের সিদ্ধান্তগুলো নিয়ে সহকর্মীদের সাথে চ্যালেঞ্জ করতে পারবেন।
পরিশেষ: গ্রেট সিইও হতে হলে এই পাচঁটি টেম্পটেশন দুর করতে হবে।প্রত্যেকটি টেম্পটেশন একেকটির সঙ্গে যুক্ত বিদায় এগুলো দুর করা সহজ হবে না। তবে চর্চার মাধ্যেমে টেম্পটেশনগুলো দুর করতে হবে তবেই কেবল মাত্র কোম্পানি লক্ষ্যমাত্রায় পৌছাবে এবং আপনিও সিইও হিসেবে সফল এবং আইডল হতে পারবেন।
Sami Khondakar বলেছেন: A must read book..
অনুবাদ খুবই মজাদার ও উপভোগ্য ছিল…
আশা করি অনুবাদকের আরো বই পাবো….
Parvez Akther বলেছেন: অসাধারণ লেখনির চমৎকার অনুবাদ!
দ্য ফাইভ টেম্পটেশনস অব এ সিইও বইটি pdf download করুন নিচের লিংক থেকে।
প্রিয় পাঠক দ্য ফাইভ টেম্পটেশনস অব এ সিইও বইটি pdf download করতে আমরা কখনোই আপনাদের উৎসাহীত করছি না। আমাদের অনুরোধ থাকবে দ্য ফাইভ টেম্পটেশনস অব এ সিইও বইটি আপনার নিকটস্থ লাইব্রেরী অথবা অনলাইন বইয়ের দোকান থেকে হার্ডকপি ক্রয় করুন এতে করে সম্মানিত লেখকগন তাদের লেখার প্রতি আরো উৎসাহিত হবেন।
আর হ্যা বন্ধুরা আপনারা চাইলেই বইটি এই অনলাইন শপ গুলো থেকে খুব সহজেই ক্রয় করতে পারবেন।
রকমারি: https://www.rokomari.com/book/151236/the-five-temptation-of-a-ceo–a-leadership-fable